মহিমাচন্দ্র রায় চৌধুরী: কাড়াপাড়া জমিদার বংশের এক কৃতি সন্তান মহিমাচন্দ্র রায় চৌধুরী। ১৯৬৮ খিস্টাব্দে প্রলয়স্করী ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের সময় অসহায় মানুষকে আশ্রয় ও খাদ্য দিয়ে তিনি সাহায্য করেন। তাঁর এ জনহিতৈষীমূলক কাজের জন্য ইংল্যান্ডের তৎকালীন রানী তাকে "Philanthropic Worker" হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে ভারত সরকারের মাধ্যমে তাঁকে প্রশংসা পত্র প্রদান করেন। তিনি যশোর জেলা সেস-বোর্ডের সদস্য ছিলেন। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে বাগেরহাট মহকুমা হিসেবে সৃষ্টি হলে মহকুমা সদর দপ্তর নির্মাণের জন্য তিনি ৫৫ বিঘা জমি দান করেন।
প্রসন্ন কুমার রায়: বাগেরহাটের কাঁঠাল গ্রামের শিক্ষিত প্রসন্নকুমার রায় কাড়াপাড়া শরৎচন্দ্র স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। বাগেরহাটে একটি কলেজ করার পরিকল্পনা তারই চিন্তার ফসল। জন্ম নেয় বাগেরহাট পি সি কলেজ। বাগেরহাট পি সি কলেজের আজীবন সদস্য এবং নূতন বাগেরহাট মহকুমা শহরে সেবাধর্মী বহু কাজের তিনি ছিলেন বাস্তবায়নকারী প্রথম ব্যক্তি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস